অ্যাপ আর ওয়েবসাইট এর মধ্যে পার্থক্য কত টুকু ? - SumonBDnet
Your Ads Here
![]() |
অ্যাপ আর ওয়েবসাইট এর মধ্যে পার্থক্য কত টুকু ? - SumonBDnet |
অ্যাপ আর ওয়েবসাইট এর মধ্যে পার্থক্য কত টুকু?
বর্তমান আধুনিক যুগে বহু ব্যবহিত হচ্ছে অ্যাপস। এই অ্যাপ তৈরি করে বেশি ভাগ বেকার ও চাকরি অপছন্দ মানুষ বা যুবক ও যুবতীরা এই সেক্টরে বেশি আগ্রহী ও উদ্যোক্তা হয়েছে ও হচ্ছে। আর এর ফলে যেকোনো সেবা আমরা আমাদের হাতের ডোরগোরায় পেয়ে যাচ্ছি আমাদের হাতে থাকা স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে।তাই আমাদের অনেকের মাঝে এ্ই অ্যাপস ও ওয়েবসাইট নিয়ে বহু তথ্য জানার থাকে। সেগুলি নিয়ে আমাদের বিশেষ তথ্য।⇒অ্যাপ আর ওয়েবসাইট এর মধ্যে পার্থক্য
অ্যাপ সাধারণ ভাবেই আমাদের ওয়েবসাইট এর কোনো অংশ দিয়ে যেকোনো অ্যাপ তৈরি করা সম্ভব।যেমন ফেসবুক তাদের ওয়েবসাইটে মেজেঞ্জিং করার ব্যবস্থা থাকলেও তারা facebook মেনেঞ্জার তৈরি করেছে।আবার সবস্ত ভিডিও ষ্টাটাস সহ সকল কিছু করার জন্য Facebook App রয়েছে। Website Codeing দ্বারা তৈরি হয় অনেক রকম Codeing Language দিয়ে। তেমনি App তৈরি হয় বিভিন্ন Codeing Language দিয়ে। তো সবাই সহজেই বুঝতে পারলাাম যে অ্যাপ আর ওয়েবসাইটের মধ্যে কত টুকু পার্থক্য রয়েছে।
⇒অ্যাপ এর সুবিধা কি রয়েছে তা জেনে নিই?
অ্যাপের সুবিধা হচ্ছে সহজে যেকোন সার্ভিস সহজে ও দ্রুত পেতে পারি কোনো ব্রাউজার ব্যবহার ছাড়া এবং গুগল সার্চ করা ছাড়া। এর জন্য শুধু মাত্র প্লে স্টোরে গিয়ে অ্যাপ ডাউনলোড করে ইনল্টল করলেই হবে। অথবা যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে ইনল্টল করলেই হবে।
⇒অ্যাপ তৈরি জন্য কি কি জানা দরকার হয়ে থাকে? তাহলে আসুন জেনে নিইঃ-
- ⇒একটি মাঝারি মানের কম্পিউটার (core i-3, 8gb Ram ভালো হয়।).
- ⇒বেসিক কম্পিউটার স্কিল জানতে হবে।
- ⇒Fluency ইন মাইক্রোসফট স্কিল জানতে হবে।
- ⇒ব্যাসিক ওয়েব স্কিল জান খুবই জরুরী।
- ⇒প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ Java or Kotlin জানেতে হবে।
- ⇒IDE হিসেবে লাগবে Android Studio যা দিয়ে অ্যাপ তৈরি করতে হবে।
- ⇒অ্যাপ ডিজাইন করার জন্য XML প্রয়োজন হবে।
- ⇒একটি Server Side অথবা গুগল ফায়ারবেজ ব্যবহার করতে হবে।
⇒স্মার্টফোন এর অ্যাপ ব্যবহার করার জন্য ইন্সটল প্রক্রিয়া যেতে হয় কেন?
একটি মোবাইল ফোন কোম্পানি প্রতি দুই-তিন মাসে গড়ে প্রায় একটি করে নতুন মডেলের ফোন বাজারে আনে। একটি মডেল আবার বিশ্বের বিভিন্ন এলাকা ভেদে কিছুটা আলাদা হয়ে থাকে। বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় কয়েক শ' মোবাইল প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আছে। এখন সাধারণ গাণিতিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে প্রতিবছর প্রায় কয়েক হাজার নতুন মোবাইল বাজারে আসছে, যাদের প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে। আছে আলাদা আলাদা হার্ডওয়্যার ও অপারেটিং সিস্টেম। স্বাভাবিকভাবেই শুধু একটি মোবাইলের জন্য তৈরি করা অ্যাপ অন্য মোবাইলে বা ডিভাইসে নিয়ে কাজ করা সম্ভব নয়। আবার একজন অ্যাপ ডেভেলপার কিংবা প্রস্তুতকারী কোম্পানির পক্ষে এই
অনুযায়ী আমাদের কাঙ্ক্ষিত অ্যাপ্লিকেশনটিকে মোবাইলে ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে পারে। এছাড়া একটি যখন প্যাকেজ আকারে থাকে এর আকারও থাকে অনেক ছোট। মোবাইলে ইন্সটল করার পরে এই সফটওয়্যার টি আরো বেশি জায়গা নেয়। প্যাকেজ আকারে ডাউনলোড না করলে এই বড় সাইজের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতেও বেশি ডাটার প্রয়োজন হতো। এছাড়াও আরও বেশ কিছু কারণ আছে যার জন্য আমাদেরকে মোবাইলে অ্যাপ স্টোর থেকে বা প্যাকেজের মাধ্যমে সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হয়।
✔অনেক অ্যাপ্লিকেশন টাকার বিনিময়ে বাড়তি কিছু ফিচার অফার করে, এটাও আয়ের অন্যতম প্রধান মাধ্যম।
✔কিছু অ্যাপ আপনার ইউসেজ ডাটা কালেক্ট করে, এসব ডাটা তারা আরও বড় কোম্পানির কাছে বিক্রি করে। এজাতীয় ডাটা এনালাইসিস করে মানুষের আগ্রহ এবং ভবিষ্যৎ ট্রেন্ড অনুমান করা যায়।
✔সংখ্যায় খুব কম হলেও, কিছু অ্যাপ সম্পূর্ণ ডোনেশন নির্ভর। গুটিকয়েক সন্তুষ্ট ইউজার মাসিক বা এককালীন কিছু অর্থ সরাসরি ডেভেলপারকে ডোনেট করে থাকেন।
✔বড় কোম্পানি গুলো ফ্রি অ্যাপ্লিকেশন প্রোভাইড করে তাদের ব্র্যান্ডকে রিপ্রেজেন্ট করার জন্য। এক্ষেত্রে তাদের এসব অ্যাপ্লিকেশন একধরণের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির অন্তর্ভুক্ত হিসেবে ধরে নিতে পারেন।
অনুযায়ী আমাদের কাঙ্ক্ষিত অ্যাপ্লিকেশনটিকে মোবাইলে ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে পারে। এছাড়া একটি যখন প্যাকেজ আকারে থাকে এর আকারও থাকে অনেক ছোট। মোবাইলে ইন্সটল করার পরে এই সফটওয়্যার টি আরো বেশি জায়গা নেয়। প্যাকেজ আকারে ডাউনলোড না করলে এই বড় সাইজের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতেও বেশি ডাটার প্রয়োজন হতো। এছাড়াও আরও বেশ কিছু কারণ আছে যার জন্য আমাদেরকে মোবাইলে অ্যাপ স্টোর থেকে বা প্যাকেজের মাধ্যমে সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হয়।
⇒মোবাইল অ্যাপ থেকে কিভাবে ইনকাম হয়ে থাকে তার কিছু তথ্য বিশেষ।
✔Google Ads বা Admob এর মতো বিজ্ঞাপন প্রচারণা নেটওয়ার্ক গুলোর মাধ্যমে অ্যাপে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে টাকা উপার্জন করা যায়। এক্ষেত্রে আয় নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের CPC রেট ও engagement এর উপর।✔অনেক অ্যাপ্লিকেশন টাকার বিনিময়ে বাড়তি কিছু ফিচার অফার করে, এটাও আয়ের অন্যতম প্রধান মাধ্যম।
✔কিছু অ্যাপ আপনার ইউসেজ ডাটা কালেক্ট করে, এসব ডাটা তারা আরও বড় কোম্পানির কাছে বিক্রি করে। এজাতীয় ডাটা এনালাইসিস করে মানুষের আগ্রহ এবং ভবিষ্যৎ ট্রেন্ড অনুমান করা যায়।
✔সংখ্যায় খুব কম হলেও, কিছু অ্যাপ সম্পূর্ণ ডোনেশন নির্ভর। গুটিকয়েক সন্তুষ্ট ইউজার মাসিক বা এককালীন কিছু অর্থ সরাসরি ডেভেলপারকে ডোনেট করে থাকেন।
✔বড় কোম্পানি গুলো ফ্রি অ্যাপ্লিকেশন প্রোভাইড করে তাদের ব্র্যান্ডকে রিপ্রেজেন্ট করার জন্য। এক্ষেত্রে তাদের এসব অ্যাপ্লিকেশন একধরণের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির অন্তর্ভুক্ত হিসেবে ধরে নিতে পারেন।
⇒ওয়েবসাইট ও ওয়েবপেজ এর পার্থক্য
⇒ডোমেইন ও হোস্টিং এর মধ্যে পার্থক্য
⇒ডোমেইন কেন কিনতে হবে
⇒হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর মধ্যে পার্থক্য
⇒ওয়েব এড্রেস কাকে বলে
⇒ওয়েবপেজ কী
⇒ওয়েবসাইট ও ওয়েবপেজ এক নয় ব্যাখ্যা কর
⇒অ্যাপ তৈরি করার নিয়ম
⇒মোবাইল সফটওয়্যার তৈরির নিয়ম
⇒মোবাইল সফটওয়্যার আপডেট
⇒মোবাইল সফটওয়্যার ডাউনলোড
⇒কম্পিউটারে কিভাবে এন্ড্রয়েড অ্যাপ ইন্সটল করব
⇒সফটওয়্যার ডাউনলোড করার নিয়ম
⇒মোবাইলের সফটওয়্যার
⇒ল্যাপটপে কিভাবে সফটওয়্যার ডাউনলোড করব
⇒নতুন সফটওয়্যার ডাউনলোড
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
Newer Posts
Newer Posts
Older Posts
Older Posts
Comments