১০০ বাসে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে নারীদের নিরাপত্তাই | সুমনবিডিনেট
Posted by
 |
| ১০০ বাসে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে নারীদের নিরাপত্তাই | সুমনবিডিনেট |
নারীদের নিরাপত্তাই প্রথম রাজধানীতে ১০০ বাসে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে 2022সালে |
আমরা টিভি নিউজপেপার খুললেই দেখতে পারি যে নারী নির্যাতন নারী ইভটিজিং সহ নানান রকম অপ্রত্যাশিত ঘটনা। আর নারী নির্যাতন ইভটিজিং দিন দিন বেড়েই চলেছে। তার মধ্যে এই ইদানিং বাসে ইভটিজিং নির্যাতন বেড়েই চলেছে তাই রাজধানীর একশো বাসে পরীক্ষামূলকভাবে ১০০ বাসে সিসি ক্যামেরা বসানো হবে। এতে অনেকেই সন্তোষ প্রকাশ করছে।
আশা করছে বাসে ইভটিজিং নির্যাতন অনেক অংশে কমে আসবে। কারণ যখন সিসি ক্যামেরায় আওতায় থাকবে তখন শাস্তির ভয় অবশ্যই মনে থাকবে। ১০০ বাসে ১০০ সিসি ক্যামেরা বসানো নিয়ে অনেকেই আলোচনা সমালোচনা করছে বিষয়টি নিয়ে। তবে এই বিষয়টি নিয়ে অনেক ভাগ মানুষ সাধবাদ জানিয়েছে। এবং উৎসাহ দিয়েছে এটি বাস্তবায়নে।
এটি করে অনেক সুবিধা হবে যেমন কেউ নেশা করে গাড়ি চালাতে পারবেনা এবং ইভটিজিং নির্যাতন ডাকাতি অনেক অংশেই কমে আসবে বলে সবারই ধারণা রয়েছে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা আর দেখার পালা যে কি ঘটে। এরপরও যারা অন্যায় করবে তারা আইনের আওতায় নিয়ে আসা অনেক সহজ হয়ে যাবে। সবার ধারণা যে এতে করে অনেকাংশেই অপরাধ কমে আসবে এবং সড়কে অ্যাক্সিডেন্ট ও কমে আসবে।
ড্রাইভার নেশা করে গাড়ি চালালে সেটাও ধরা পড়বে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে। এবং তাকে সঙ্গে সঙ্গে ধরে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা সহজ হবে। এতে সড়ক ও নারী নিরাপদ থাকবে।
প্রথম অবস্থায় ১০০ বাসে বসানো হচ্ছে সিসি ক্যামেরা। সব সময় মনিটরিং করা হবে। ভালো ফলাফল আসলে সকল বাসে সিসি ক্যামেরা বসানো হবে বলে আশা করছেন কর্তৃপক্ষ।
আশা করি এভাবে করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাক উন্নয়নের দিকে এবং কমে আসুক দুর্ঘটনা নির্যাতন ইভটিজিং ও সহিংসতা। বিশ্বের দরবারে পৌঁছে যাক বাংলার নাম বাংলাদেশ।
আশা করছে বাসে ইভটিজিং নির্যাতন অনেক অংশে কমে আসবে। কারণ যখন সিসি ক্যামেরায় আওতায় থাকবে তখন শাস্তির ভয় অবশ্যই মনে থাকবে। ১০০ বাসে ১০০ সিসি ক্যামেরা বসানো নিয়ে অনেকেই আলোচনা সমালোচনা করছে বিষয়টি নিয়ে। তবে এই বিষয়টি নিয়ে অনেক ভাগ মানুষ সাধবাদ জানিয়েছে। এবং উৎসাহ দিয়েছে এটি বাস্তবায়নে।
এটি করে অনেক সুবিধা হবে যেমন কেউ নেশা করে গাড়ি চালাতে পারবেনা এবং ইভটিজিং নির্যাতন ডাকাতি অনেক অংশেই কমে আসবে বলে সবারই ধারণা রয়েছে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা আর দেখার পালা যে কি ঘটে। এরপরও যারা অন্যায় করবে তারা আইনের আওতায় নিয়ে আসা অনেক সহজ হয়ে যাবে। সবার ধারণা যে এতে করে অনেকাংশেই অপরাধ কমে আসবে এবং সড়কে অ্যাক্সিডেন্ট ও কমে আসবে।
ড্রাইভার নেশা করে গাড়ি চালালে সেটাও ধরা পড়বে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে। এবং তাকে সঙ্গে সঙ্গে ধরে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা সহজ হবে। এতে সড়ক ও নারী নিরাপদ থাকবে।
প্রথম অবস্থায় ১০০ বাসে বসানো হচ্ছে সিসি ক্যামেরা। সব সময় মনিটরিং করা হবে। ভালো ফলাফল আসলে সকল বাসে সিসি ক্যামেরা বসানো হবে বলে আশা করছেন কর্তৃপক্ষ।
আশা করি এভাবে করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাক উন্নয়নের দিকে এবং কমে আসুক দুর্ঘটনা নির্যাতন ইভটিজিং ও সহিংসতা। বিশ্বের দরবারে পৌঁছে যাক বাংলার নাম বাংলাদেশ।
Newer Posts
Newer Posts
Older Posts
Older Posts
Comments