মোটরসাইকেল নিয়ে তথ্য বিশেষ । Information about motorcycles is special । SumonBDnet
Posted by
Admin
Your Ads Here
আজ আমরা বহু ব্যবহিত মোটর সাইকেল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানব। আশা করছি আপনারা নিজে পড়বেন এবং সর্তক হবেন। এবং সড়ক দূর্ঘর্টনা কে এড়িয়ে যান। সবাইকে শুভ কামনা জানিয়ে শুরু করছি.....
মোটরসাইকেলের বিশেষ তথ্য বলি সমূহ"
বিশেষ করে শহরে ও অন্যান্য সব জায়গায় মোটামুটি সব ধরনেরই যানবাহন ব্যবহার বিস্তার লাভ করেছে। বাংলা দেশের ও বিশাল পরিমান যানবাহন বিদ্যমান। যানবাহন গুলোর মধ্যে আছে বাস,অটো, অটোরিকশা, ভ্যান, রিকশা, মোটরসাইকেল, সাইকেল ইত্যাদি নানারকম যানবাহন। এই সব যানবাহন গুলো মানুষের কাছে খুবই পরিচিত বলে আমি মনে করি। কিন্তু আমরা সহজ ভাবে বলতে পারি মোটরসাইকেলটা বত'মানে বিশ্ব বাসী সকলের কাছে সবজায়গাই খুব জনপ্রিয় তা লাভ করেছে। অন্যান্য সবজায়গায় সবধরনের যানবাহনের থেকে বেশি। কারন এই গাড়ি দেখতে আকারে ছোট,বেশি হইলেও দুইজন বা তিন জন লোক বসতে পারে। মোটরসাইকেল গাড়িটা দেখতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। এর দুইটা চাকা এবং গাড়িটা খুবই আরামদায়ক। যা মানুষকে শান্তি দেয়। এই মোটরসাইকেল গাড়ি থেকে আমরা মজা পেয়ে থাকি। এই মোটরসাইকেল গাড়ির জনপ্রিয়তা৷ সকল গাড়ির তুলনায় বেশি।৷মোটরসাইকেলের কেন এত বেশি ব্যবহার করা হয় এর কারন সমূহঃ
বাংলাদেশ বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে একটি ছোটো দেশ। বত'মানে দেশে বৃদিধ পাচেছ জনসংখ্যা, বৃদ্ধি পাচেছ শিক্ষার হার,বাড়ছে বকারকত,বাড়ছে যানবাহন ব্যবসহ্যা। আর এই যানবাহেনর মধ্যে মোটরসাইকেল লাভ করেছে বেশি জনপিয়তা।বিবেচনা করে আমরা দেখতে পাই বত'মানে চাকরি না থাকায় যেসব ছেলে মেয়েরা বেকারত্ব ভাবে ঘুরে বেড়ায় তারা মোটরসাইকেলের প্রতি বেশি আসক্তিতে জড়িয়ে আছে। এছাড়া সাধারণ মানুষ ও মোটরসাইকেলের ব্যবহার করে থাকে। সাধারণত সময় সাশ্রয়, বিনোদন, বা একজায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য আমরা মোটরসাইকেল গাড়িটা ব্যবহার করি। যদিও বিভিন্ন যানবাহন দেশে বিদ্যমান তবুও মানুষ মোটরসাইকেলের প্রতি বেশি বিনোদন আনন্দ পেয়ে থাকে। এই জন্যই মোটরসাইকেলের ব্যবহার এত বেশি হয়ে থাকে। এটা থেকে আমরা বেশি বিনোদন পাই।মোটরসাইকেলের ভালো দিক এবং খারাপ দিকটা আসলে কী?
মানবজীবনে যেমন ভালো দিক এবং খারাপ দিক রয়েছে। তেমনি সকল জিনিসেরই দুটো দিক বিদ্যমান রয়েছে। তার একটা ভালো দিক আরেকটা খারাপদিক আর আজকে আমরা সেই দুটো দিক নিয়ে কথা বলবো।তা হলো মোটরসাইকেল বিষয়ক যে কথাগুলো। বাংলাদেশে চালিত যানবাহনের মধ্যে মোটরসাইকেল একটা। তবে মোটরসাইকেল বিভিন্ন কোম্পানির হতে পারে এবং বিভিন্ন দামের হতে পারে।মোটরসাইকেলের ভালো দিকটাঃ-
আমরা মোটরসাইকেল গাড়িটা নিজেদের দরকারে বিনোদন, যাতায়াতের জন্য পত্তিনিয়ত ব্যবহার করি।কারণ যাতায়াত করাটা মানুষের জীবনে কঠিন পভাব বিস্তার করে থাকে। এটা কিনতু সঠিক, যা আমরা সকলেই জানি, এবং বুঝতে পারি। আমরা এটা ও বুঝতে পারি কোনটা আমাদের সকলের জন্যই ভালো এবং কোনটা খারাপ। কিনতু এটা বাস্তব সকলেই সবসময় ভালো দিকটাই অবলম্বন করব।মোটরসাইকেলের খারাপ দিকটাঃ-
মোটরসাইকেলের খারাপ দিকটা বিবেচনা করলে অনেক কিছুই আমরা ভালো ভাবে মিলাতে পারি। কেননা এই মোটরসাইকেল এটা যেমন আমাদের সকলের জীবনে ভালো দিকটা অবলম্বন করে। তেমনি অন্যদিকে বিবেচনা করে দেখা যায় অপরভাবে খারাপ দিকটা অবলমবন করে থাকে। যেমনঃ দেখা যায় বত'মানে শিক্ষার হার বাংলাদেশে মোটামুটি ভালো। কিন্তু বেকারত্ব বেশি।তবে দেখা যায় বত'মানে ছেলেমেয়েরা অনেক সময় তাদের মা বাবার কাছে এই মোটরসাইকেলের বায়না ধরে থাকে।
এই সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে মেধাবী মুখ, আপন মানুষ , পিয় লোককে। কিন্তু আমরা কেউই এই দূঘ'টনা রোধে সচেষ্ট নেই। সড়ক দুর্ঘটনায় অকাল মৃত্যু বড়োই আসাবাবিক, কষ্টদায়ক, এবং বেদনা ভরানিত। আমাদের কিন্তু সবারই এই আসাবাবিক মৃত্যুর বিরুদ্ধে পতি রোধ গড়ে তোলা উচিত। নিরাপদ সড়কের সাথে সাথে আমাদের কেউ ও এগিয়ে আসতে হবে। তবে এ-ই যে দূঘ'টনা এর মুল কারণ চালকয়ের বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানো, বিভিন্ন যানতিক কারণ, খমতার বাইরে যাএী বোঝাই ইত্যাদি জনিত কারণ।
শুধু তাই নয় কারিগরি বিষয় সম্পকে' কম ধারণা, কম বয়সে লাইসেন্স পদানের জন্য সজন পতি, মোটরজান কমী'দের দৌরাত্ম্য, ট্যাফিকরুল অমান্য ইত্যািদি জনীত কারন সড়ক দুর্ঘটনায়র কারণের জন্য বিষেয় ভাবে দায়ী হয়ে থাকে।যেমন এই যে একটি মোটরসাইকেল গাড়ি, এটা আমাদের সকলেই বেশ পরিচিত। বলে আমি মনে করি। এটা বত'মানে বেশি দূঘ'টনা জনিত কারন বলে আমি মনে করি।
অনেকেই আছে যারা তাদের বাসায় ঝামেলা করে থাকে। তখন মা বাবা বাধ্য হয়ে তাঁদের বায়না পূরণ করে। কিন্তু তারা আর পরবতীতে ভালোভাবে পড়াশোনা করেনা। অমনোযোগী হয়ে পড়ে। এবং বাজে কাজে বেশি মনোযোগী হয়ে পড়ে। এবং সবসময় তারা এই মোটরসাইকেল গাড়ি নিয়ে পড়ে থাকে। কিন্তু অনেকে তাদের গাড়ির গতি নিধারন করে চলে না।যার ফলে অনেক রোড আ্যাকসিডেনট হয়। আর এই আ্যাকসিডেনটে অনেক সময় চালক বা যাএী মারা যায়। এতে মারা যায় ই-স্কুল ছাত্রছাএী,বা পথচালীত মানুষ। এজন্যই গতি নিধারন করা উচিত। গতি নিধারন করলে আমরা সকলেই একটু হইলেও বিপদ মুক্ত থাকতে পারি। বলে আমি মনে কির। কারণ সতক' ই সেবার মুল।সতক' থাকাটা অবশ্যই খুবই দরকার।
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের প্রভাব কী রকম?
বাংলাদেশে জনসংখ্যার বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে পতি নিয়ত এই সড়ক দুর্ঘটনা।পতি দিন দেশে মারা যাচ্ছে গড়ে তিনজন মানুষ বছরে ১০০০ এর বেশি লোক মারা যায় এই সড়ক দুর্ঘটনায়। পঙ্গু হয়ে বেচেঁ থাকতে হয় ৫-১০ হাজার লোককে।এই সড়ক দুর্ঘটনা এটা হতে পারে বাস, রিকশা, ভ্যান,অটোভ্যান, অটো, সিএনজি, মোটরসাইকেল জনিত দূঘ'টনা। যা পতিদিন পতিনিয়ত বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম ভাবে হতে পারে,বলে আমরা মনে করি।এই সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে মেধাবী মুখ, আপন মানুষ , পিয় লোককে। কিন্তু আমরা কেউই এই দূঘ'টনা রোধে সচেষ্ট নেই। সড়ক দুর্ঘটনায় অকাল মৃত্যু বড়োই আসাবাবিক, কষ্টদায়ক, এবং বেদনা ভরানিত। আমাদের কিন্তু সবারই এই আসাবাবিক মৃত্যুর বিরুদ্ধে পতি রোধ গড়ে তোলা উচিত। নিরাপদ সড়কের সাথে সাথে আমাদের কেউ ও এগিয়ে আসতে হবে। তবে এ-ই যে দূঘ'টনা এর মুল কারণ চালকয়ের বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানো, বিভিন্ন যানতিক কারণ, খমতার বাইরে যাএী বোঝাই ইত্যাদি জনিত কারণ।
শুধু তাই নয় কারিগরি বিষয় সম্পকে' কম ধারণা, কম বয়সে লাইসেন্স পদানের জন্য সজন পতি, মোটরজান কমী'দের দৌরাত্ম্য, ট্যাফিকরুল অমান্য ইত্যািদি জনীত কারন সড়ক দুর্ঘটনায়র কারণের জন্য বিষেয় ভাবে দায়ী হয়ে থাকে।যেমন এই যে একটি মোটরসাইকেল গাড়ি, এটা আমাদের সকলেই বেশ পরিচিত। বলে আমি মনে করি। এটা বত'মানে বেশি দূঘ'টনা জনিত কারন বলে আমি মনে করি।
যাতে করে জীবন দিতে হয় চালকের, পিছনে বসে থাকা যাএীকে,জিবন দিতে হয় শিশু,ইস্কুল ছাত্রছাত্রী,বৃদ্ধ, নানা জীবজন্তু কে।এছাড়াও আহত নিহত হয়ে পরে থাকে পথচারীত সাধারণ মানুষের। আবার দূঘ'টনা যেকোনো গাড়ির সাথে হতে পারে। এবং এতে করে মানুষ ও অন্যান্য যেকোনো জিনিসেরই সমস্যা হতে পারে। সেই একই কথা আবারও বলতে হয় যে এটা মুলত গাড়ি চালকের বেপরোয়া, অমনোযোগী ও অফুললোতার কারণেই হয়ে থাকে। কারন অনেকেই দেখা যায় যানবহন চালানোর রুল গুলো মেনে চলে না।এবং গাড়ির গতি নিধারন ঠিক করে চলে না।
এই কাজ গুলো সাধারণত ইস্কুল ও কলেজের ছেলে মেয়েরা বেশি করে। তারা পড়াশোনা ভালো মতো করে না। বন্ধুবানধবদের সাথে বেশি আড্ডায় মেতে থাকে। এবং সবসময় তারা এই মোটরসাইকেল গাড়ি নিয়ে পথে পরে থাকে। যা তাদের পড়াশোনা জীবনের জন্য খুবিই একটা খারাপ একটা অভ্যাস বলে আমরা সকলেই মনে করি। যে তারা পড়াশোনা না করে সবসময় এই মোটরসাইকেল গাড়ি নিয়ে পরে থাকে। কিন্তু তারা বুঝতে পারেনা যে, এই মোটরসাইকেল গাড়ি নিয়ে পড়ে থাকা অভ্যাসটা যেকোনো সময় তাদের জীবনে মৃত্যুর মতো যেকোনো বড়ো একটা দূঘ'টনার সামনে দাঁড় করিয়ে দিতে পারে।
এমনকি মৃত্যুর সাথে জড়িয়ে দিতে পারে। শুধু তাই নয় তাদের জীবন ছাড়া এটা অন্য কারো ও জিবনেও হতে পারে। কেনোনা এটা আমরা কেউ বলতে পারি না কখন, কোথায় কিভাবে কি ঘটতে পারে। যেকোনো ভাবে যেকারো সাথে। তাই আমাদের সকল গাড়ি চালকের উচিত ট্রাফিক আইন কানুন মেনে চলা। গাড়ির গতি নিধারন করা, পথচারীকে সতকে'র সাথে রাস্তা পার হওয়া এবং রাস্তায় চলাচল করা। এবং অন্যান্য সকল বিষয়ে সতক' থাকা। তা হলেই হয়তো আমরা এই ভয়াবহ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে পারি। কারণ এই সমস্যা গুলো যখন আমাদের কারণে হয়, তখন আমাদেরই এই সকল সমস্যার সমাধান করে চলতেহবে। তা না হলে আমরা কখনোই মুক্তি পেতে পারব না।
সবশেষে আমরা মোটরসাইকেল গাড়ি থেকে কি শিখতে পারি বা কি করতে পারি আমাদের সকলের কি করা উচিত?
যেহেতু আমারা কিন্তু এখন সবাই খুব ভালো ভাবে মোটরসাইকেল বুঝতে পারছি, যে আসল মোটরসাইকেল গাড়িটা সত্যিই খুবই বিপদজনক একটি গাড়ি। তাই সকলেরই সতক' ভাবে গাড়ি ড্রাইভিং করতে হবে। এবং অবশ্যই পথচারীকে সতকের সাথে চলাফেরা করতে হবে। তা হলেই হয়তো সুন্দর জীবনের আশা করা যেতে পারে। তাই সকলের উচিত এই নিয়মকানুন গুলো সবসময় মেনে চলাফেরা করা।
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
Newer Posts
Newer Posts
Older Posts
Older Posts
Comments