বিদ্যুৎ নিয়ে তথ্য বিশেষ । SumonBDnet
Posted by
Admin
Your Ads Here
বিদ্যুৎ নিয়ে তথ্য বিশেষ । Information about electricity is special । SumonBDnet
বিদ্যুৎ নিয়ে তথ্য বিশেষ । Information about electricity is special । SumonBDnet |
আমরা আজকে যে বিষয় সম্পর্কে সকলেই জানতে যাচ্ছি তা হলো বিদুৎ বিষয়ক দিকগুলো, যে বিষয় সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা ও বোঝার দরকার।বিদ্যুৎ বলতে আমরা মুলত একটি শক্তিকে বুঝি।যে শক্তিকে থেকে অন্য শক্তিতে এবং সেই থেকে শক্তিতে বিদ্যুতে রুপান্তর করা হয় এবং এর সাহায্যে সকল কাজ সম্পাদন করা যায়।
বিদ্যুৎ বিষয়ে বিশেষ কিছু তথ্য বলি সমূহ:
বিদ্যুৎকে বলা হয় বিজ্ঞানয়ের এক সোনার কাঠি, যার মাধ্যমে গোটা পৃথিবী অন্ধকার মুক্ত হয়। মানব সভ্যতার বিকাশে বিদ্যুৎ এর ব্যবহার অপরিহার্য। এক কথায় আমরা বলতে পারি বিদুৎ ছাড়া মানব সভ্যতার উন্নতি সম্ভব না। বিদ্যুতের কল্যানে মানুষ অসাধ্যকে সাধন করে থাকে। বিদ্যুৎ শক্তির সাহায্যে পাশ্চাত্য এই দেশগুলো অতুল শক্তি এবং সম্পদ এর অধিকারী হয়েছে। বিদ্যুৎ শক্তি পাল্টে দিয়েছে সভ্যতাকে ও গোটা বিশ্বকে নিয়ে এসেছে আমাদের সকলের হাতের মুঠোয়। আধুনিক জীবনের সকল জায়গায় বিদ্যুৎ শক্তিই হলো সাফল্যের চাবিকাঠি।বিদ্যুৎ এবং আধুনিক সভ্যতা
বর্তমান সভ্যতা সব ভাবেই বিদ্যুৎ এর উপর নিভর করে। সভ্যতার সব জায়গায় রয়েছে বিদ্যুৎ এর অবদান। বিদ্যুৎকে কাজে লাগিয়ে মাুনষ অসম্ভবকে সম্ভব করে চলছে এবং বর্তমান সভ্যতার ভিত্তি রচিত হয়েছে এই বিদুৎকে ঘিরে। বিদুৎ ছাড়া কাজ করে সমাজ সবল থাকতে পারে না। একে কাজে লাগিয়ে মানুষ সভ্যতার নতুন নতুন বিকাশের মাধ্যমে উন্মোচিত করেছে। মানুষ লাভ করে চলছে সুখ শান্তি দূর দূরান্তে অবাধ গতিবিধি।
এছাড়াও আধুনিক জীবনে সব জায়গায় বিদ্যুৎ এর অবদান অনেক বেশি বলে আমি মনে করি। বিদুৎ দৈনদিন কাজে, যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিল্প উৎপাদন সহ সকল কাজে ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও আধুনিক জীবনে সব জায়গায় বিদ্যুৎ এর অবদান অনেক বেশি বলে আমি মনে করি। বিদুৎ দৈনদিন কাজে, যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিল্প উৎপাদন সহ সকল কাজে ব্যবহার করা হয়।
দৈনদিন জীবনে বিদ্যুৎ এর অবদান
আমাদের প্রতিদিনকার কাজকর্ম সেই গ্রামীণ জীবন থেকে শুরু করে শহরের যান্ত্রিক জীবন পর্যন্ত ব্যাপত যাপিত জীবনে বিদ্যুৎ এক গতিতে রাজত্ব করে চলছে বলে আমরা সকলেই বলতে পারি। বিদ্যুৎ এর বাতি জ্বালানো, পানি সরবরাহের মেশিন চালানো, গ্রাম জীবন থেকে সেচ কাজের জন্য পাম্প চালানো, বিনোদনের জন্য টিভি, রেডিও, টেপরেকর্ড, ডিভিডি চালানো সকল জায়গায় বিদ্যুৎ এক অপরিহার্য শক্তি। শহরের জীবন মুহূর্তের বিদ্যুৎ এর অনুপস্থিতিতে ভুতুড়ে হয়ে পড়ে থাকে। এবং মানুষ হাঁপিয়ে ওঠে। তাদের যেনো অনেক বেশি বিপদে পড়ে যেতে হয়।
বাড়ী, রাস্তাঘাট,খেলার মাঠ সকল কিছু আলোকিত করতে অনুষ্ঠান করতে, ঘর দোর, দোকানপাট, আলোক মালায় সাজাতে বিদ্যুৎ এর অবদান অনেক বেশি লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও অফিস আদালতে সব সময় আমাদের বিদ্যুৎ এর দরকার হয় যা আমরা সকলেই জানি ও খুব ভালো ভাবে বুঝতে পারি। এছাড়াও রান্নার কাজ যেমন মশলাবাটা, খাবার গুড়ো করার মেশিন সরবরাহ করা হয় এবং কাপড় ধোয়ার মেশিন ও চলাতে হলে বিদ্যুৎ ব্যবহার দরকার হয়।
এছাড়াও গরম থেকে মুক্তির জন্য আমরা বৈদ্যুতিক পাখা ব্যবহার করি। এয়ারকনডিশন, খাদ্য সংগহ, পানি গরম করতে হিটার, রান্নায় ওভেন ইত্যাদি বিভিন্ন রকম জিনিস চালাতে বিদ্যুৎ এর দরকার হয়। এবং বিনোদনের জন্য বিদ্যুৎ যোগ করে থাকে ১টি নতুন মাএা। কম্পিউটার, ডিশ এনেটলা, ভিডিও গেমস, মানুষের জীবনের পত্রিটি মুহূর্তোকে রঙিন করে চলছে। বিদ্যুৎ এর গুরুত্ব নিয়ে আজ আর কারোর কোনো সমস্যা সংশয় নেই বলে আমি মনে করি।
এছাড়াও পৃথিবীর যেকোনো দেশের অফিস আদালতে, ব্যবসায়,বিদ্যালয়ে,ইত্যাদি সকল জায়গায় সকল কিছুই বিদ্যুৎ ছাড়া এখন চলার কথা ভাবতে পারে না। আমাদের সকল কাজই আজ বিদ্যুৎ নিভর। আধুনিক বিজ্ঞানের সব জায়গায় বিদ্যুৎ শক্তি দারা চালিত। যেমন জৈবপযুকিত নিয়ে গবেষণা, পারমাণবিক শক্তিকে কাজে লাগানো ইত্যাদি সকল কিছুতেই বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও পৃথিবীর যেকোনো দেশের অফিস আদালতে, ব্যবসায়,বিদ্যালয়ে,ইত্যাদি সকল জায়গায় সকল কিছুই বিদ্যুৎ ছাড়া এখন চলার কথা ভাবতে পারে না। আমাদের সকল কাজই আজ বিদ্যুৎ নিভর। আধুনিক বিজ্ঞানের সব জায়গায় বিদ্যুৎ শক্তি দারা চালিত। যেমন জৈবপযুকিত নিয়ে গবেষণা, পারমাণবিক শক্তিকে কাজে লাগানো ইত্যাদি সকল কিছুতেই বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করা হয়।
বিদ্যুৎ সংকট এবং এর প্রতিক্রিয়া
বিদ্যুৎ সংকট এর কারণে বিরাট একটা বিস্তীণ' নেমে আসে অন্ধকার। মানুষের দৈনন্দিন কাজ কর্মে ব্যাহাত ঘটে, সংবাদপত্র, অফিস আদালত শিল্প কারখানা স্থবির হয়ে পড়ে। ব্যাহত হয় উৎপাদন পরিকল্পনা, অচল হয়ে পড়ে কারখানা।এ র ফলে জিনিস পত্রের দাম বেড়ে যায়। দেশে অগ্রগতি থমকে দাঁড়ায়। অনৈতিক উন্নয়ন বাধা গ্রস্থ হয়। কৃষি খাতের উৎপাদন কমে যায়, পড়াশোনায় ব্যাহত ঘটে, রোগীর জীবনে নেমে আসে সীমাহীন দুভোগ। অথ্যাৎ ঘারতির ফলে শিল্প, কৃষি , চিকিৎসা, শিক্ষা সব জায়গায়ই নেমে আসে দূভোগ অন্ধকার।
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকট অনেক প্রকট আকার ধারণ করেছে। আর এই বিদ্যুৎ ঘাটতি জন জীবনকে বিশিয়ে তুলছে। দিনের অধেক সময়ই বিদ্যুৎ থাকে না। চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ এর উৎপাদন না হওয়াই এর মুল কারণ। গত ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে দেশে সরকারি খাতে ৪৩২৯ মেগাওয়াট এবং বেসরকারি খাতে ৩৭৭১ মেগাওয়াটসহ মোট স্থাপিত উৎপাদন ৮১০০ মেগাওয়াট। ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে দেশে সরকারি খাতে ৪৭৯৪ মেগাওয়াট এবং বেসরকারি খাতে ৩৭৭১ মেগাওয়াটসহ মোট স্থাপিত বিদ্যুৎ শক্তি ৮৫২৫ মেগাওয়াট। তবে সরকারি খাতে কোনো কোনো ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন পরিকল্পনা কমে গেছে। সেই সাথে কমে গেছে নিভরযোগ্যতাও। বিদ্যুৎ শক্তির চাহিদা মেটানো সম্ভব না হওয়ায় লোডশেডিং অব্যাহত রয়েছে। জানুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৬৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। কম পরিমান বিদ্যুৎ উৎপাদন, সিস্টেম লস ও অন্য সব কারণে বিদ্যুৎ সংকট দিন দিন প্রকট হচ্ছে।
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকট অনেক প্রকট আকার ধারণ করেছে। আর এই বিদ্যুৎ ঘাটতি জন জীবনকে বিশিয়ে তুলছে। দিনের অধেক সময়ই বিদ্যুৎ থাকে না। চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ এর উৎপাদন না হওয়াই এর মুল কারণ। গত ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে দেশে সরকারি খাতে ৪৩২৯ মেগাওয়াট এবং বেসরকারি খাতে ৩৭৭১ মেগাওয়াটসহ মোট স্থাপিত উৎপাদন ৮১০০ মেগাওয়াট। ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে দেশে সরকারি খাতে ৪৭৯৪ মেগাওয়াট এবং বেসরকারি খাতে ৩৭৭১ মেগাওয়াটসহ মোট স্থাপিত বিদ্যুৎ শক্তি ৮৫২৫ মেগাওয়াট। তবে সরকারি খাতে কোনো কোনো ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন পরিকল্পনা কমে গেছে। সেই সাথে কমে গেছে নিভরযোগ্যতাও। বিদ্যুৎ শক্তির চাহিদা মেটানো সম্ভব না হওয়ায় লোডশেডিং অব্যাহত রয়েছে। জানুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৬৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। কম পরিমান বিদ্যুৎ উৎপাদন, সিস্টেম লস ও অন্য সব কারণে বিদ্যুৎ সংকট দিন দিন প্রকট হচ্ছে।
বিদ্যুৎ সংকট এর কারণ
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিদ্যুৎ ঘাটতির কিছু কারণ বিদ্যুৎ চাহিদা বাড়ানো আনুপাতিক হারে জোগান না বাড়ানো,বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে দুর্নীতি, শিল্পে পর্যাপ্ত গ্যাস সরবরাহের অভাব, বিদ্যুৎ এর অপচয় এবং অপরিকল্পিত ব্যবহার ইত্যাদি কারণ সমূহ।
বিদ্যুৎ সংকট এর প্রতিকার
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকট এর সবচেয়ে বড় কারণ এখানে বিদুৎ এর চাহিদা ক্রমেই বেড়ে চলছে কিন্তু সে অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার আশানুরূপ বৃদ্ধি ঘটেনি। আমাদের দেশের সব বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলি গ্যাস চালিত। এখানে সরকারকে অনেক ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। আমদানিকৃত জালানি তেল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও ব্যয় বহুল। সে ক্ষেত্রে এদেশের অন্যান্য জায়গায় কয়লা ও গ্যাস উত্তোলন করে তা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা গেলে কম খরচে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে।
বর্তমানে বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলা করার জন্য যেসব দিক লক্ষ করা উচিত
- চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনে পদক্ষেপ নেওয়া।
- বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেসরকারি উন্নয়ন বাড়ানো।
- সরকারি বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো।
- সিস্টেম লস কমানো, গনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।
কিছু কাল যাবত দেশে বিদ্যুৎ এর সরবরাহ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন ইউনিটগুলোর কম উৎপাদনের ফলে দেশে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। এই সমস্যা মোকাবিলা করতে গেলে যেমন করে হোক দেশের নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করা দরকার। কিন্তু তা হঠাৎ করেই সম্ভব না। কিন্তু সংকট নিরাসনে সামরিক ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। বিদ্যুৎ ঘাটতির সমস্যাটিকে গুরুত্ব দিয়ে অপারময় জনসাধারণকে উদ্যোগী হতে হবে। বর্তমান বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলায় কিছু দিক দেখা উচিত।
বিদ্যুৎ উন্নয়নে সরকারের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
সরকার বিদ্যুৎ খাতের সার্বিক উন্নয়নে সংস্কারের পাশাপাশি পাওয়ার সিস্টেমের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী ২০২২ সালের মধ্যে ১৬,৬৪৩ মেগাওয়াট পযন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। সময় সঞ্চালন এবং বিতরণ লাইনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২,০০০ ও ৪,৭৭,৫৫৮ কি.মি। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী নিট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে ৭২,২২২ কি.মি.ঘ। বিদ্যুৎ তায়িত এলাকার সংখ্যা ৮৪,০০০ মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে ৪৫০ কি.মি.ঘ এবং দেশের শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধায় আওতা ভুক্ত হবে।
বিদ্যুৎ খাতে বেসরকারি বিনিয়োগ
সকল জনসাধারণের জন্য ২০২০ সালের মধ্যে সরকার বিদ্যুৎ সুবিধা দিয়েছে। যা বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করে থাকে। এতে করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বেড়ে চলছে। বিদ্যুৎ খাতে বেসরকারি বিনিয়োগ এর প্রয়োজনীতা অনুধাবন করে সরকার ১৯৯৬ সালে বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন নীতি চালু করে। ২০১২- ২০১৩ অর্থ বছরে জানুয়ারি ১৩ পর্যন্ত মোট উৎপাদন ক্ষমতা ২১৫৬০ মেগাওয়াটের মধ্যে। বেসরকারি খাতের অনদান ছিল ১১৭৯৩ মেগাওয়াট। বর্তমানে বেসরকারি খাতে আইপিপি ও রেনটাল ভিত্তিতে বেশকিছু প্রকল্প বাস্তবায়নধীন রয়েছে। বেসরকারি খাতে বৃহৎ উৎপাদন পরিকল্পনা গুলো হলোঃ
সর্বশেষে আমরা সকলেই বুঝলাম আধুনিক জীবন বিদুৎ এক সুদূর বিস্তার লাভ করে আমাদের সব কাজ কর্ম, বিনোদন, আরাম আয়েশ সবকিছুই সম্ভব হচ্ছে এই বিদুৎ এর কারণে । বিদ্যুৎ শক্তি ছাড়া জীবন হয় অচল। আমরা সকলেই এতটা বিদ্যুৎ নিভর হয়ে পড়েছি যে বিদ্যুৎ ছাড়া কিছু করতে পারি না। তাই বিদ্যুৎ অপচয় করা যাবেনা । কারণ বিদ্যুৎ শক্তি বিহীন সভ্যতার এক বিশাল প্রতিবন্ধক।
- মানিকগঞ্জ ৫০ মেগাওয়াট (৫০)মেগাওয়াট
- সিরাজগঞ্জ ৩০০-৪৫০মেগাওয়াট (৩৭)মেগাওয়াট
- কালিয়াকৈর পিকিং(১৪৯)মেগাওয়াট
- ভৈরব ৫০মেগাওয়াট(৫০)মেগাওয়াট
- সাতক্ষিরা( ৫০) মেগাওয়াট
- এল.এন.জি ২০০-৮৫০মেগাওয়াট সিসিপিপি(২২৫)মেগাওয়াট
সর্বশেষে আমরা সকলেই বুঝলাম আধুনিক জীবন বিদুৎ এক সুদূর বিস্তার লাভ করে আমাদের সব কাজ কর্ম, বিনোদন, আরাম আয়েশ সবকিছুই সম্ভব হচ্ছে এই বিদুৎ এর কারণে । বিদ্যুৎ শক্তি ছাড়া জীবন হয় অচল। আমরা সকলেই এতটা বিদ্যুৎ নিভর হয়ে পড়েছি যে বিদ্যুৎ ছাড়া কিছু করতে পারি না। তাই বিদ্যুৎ অপচয় করা যাবেনা । কারণ বিদ্যুৎ শক্তি বিহীন সভ্যতার এক বিশাল প্রতিবন্ধক।
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
Newer Posts
Newer Posts
Older Posts
Older Posts
Comments