বিদ্যুৎ লোডশেডিং জ্বালানির দাম বৃদ্ধি বিশ্ব বাজারে । ‍Sumon bd net

সারা বাংলাদেশে বিদ্যুৎতের লোডশেডিং চলছে বিশ্ব বাজারে জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়ায়। বিদ্যুৎ উৎপাদন কম হচ্ছে প্রায় ১৫০০ মেগা হার্ট বিদ্যুৎ। এতে সারা বাংলাদেশ লোডশেডিং এর আওতায় গ্রাম থেকে শহর সব জায়গায়। এই বিদ্যুৎতের লোডশেডিং সাময়িক জানা গেলেও কবে নাগাদ লোডশেডিং শেষ হবে সেটা জানা যায় ‍নি ফলে কবে বিদ্যুতের লোডশেডিং শেষ হবে এটা বলা অসম্ভব।

বিদ্যুৎতের লোডশেডিং বাংলাদেশে গ্রাম থেকে শহর

বিশ্বের বড় বড় দেশেই বিদ্যুতের সমস্যায় পড়ে আছে সে অবস্থায় এখনো আমরা ভালো আছি। কারণ আমাদের কম নেই কিন্তু আগে থেকেই সঞ্চয় করা হচ্ছে যাতে পরবর্তীতে কম না পড়ে। আমাদের যার যার জায়গা থেকে বিদ্যুৎতের অপচয় বন্ধ করতে হবে ও সচের্তন হতে হবে সবদিক থেকে কোনো কিছু অপচয় করা যাবে না। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে খারাপ সময় পার করতে হবে। বিশ্ব বাজারে জ্বালারি দাম বেড়ে যাওয়ায় এই প্রভাব পরেছে অনেক দেশেই। ঠিক মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না কোনো দেশেই ফলে লোডশেডিং এর কবলে পরেছে দেশ গুলো। আমাদের দেশে এখনো ভালো পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে ও সঞ্চয় করছে ফলে সঞ্চয় করতে লোডশেডিং হচ্ছে। এর একটা বড় কারণ বিশ্ব বাজারে জ্বালানির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ বৈশিক বাজারে ২০২৫ সালের মধ্যে ১০ ভাগ দখলে নেবে।

আগামি ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বৈশিক বাজারে পেশাক রপ্তানি করতে চলেছে ১০ভাগ এতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ভাবে লাভোবান হতে চলেছে। পরবর্তীতে করনার কারণে কী হবে বলা যাচ্ছে না। তবে বৈশিক বাজারে ১০ভাগ দখল নেওয়ার চেষ্টা এগিয়ে যাচ্ছে।

জুন ২০২২ সালের রপ্তানি

পাট ও পাটজাত পূর্ণ বাদে অন্য সব খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। গর্ত জুন মাসে ৪৯০কোটি ডলার রপ্তানি হয়েছে। মাসিক রপ্তানি প্রবৃদ্ধি করেছে ৩৭ ভাগ। এই রপ্তানি ধরে রাখতে হবে সকল রপ্তারিকারক দের তাহলে আমাদের দেশ এগিয়ে যাবে দূরর্বার গতিতে। আামাদের দেশ বাংলাদেশ পোশাকের পর চামড়া রপ্তানি সেরা কিন্তু করোনা কালে চামড়া রপ্তানিতে ব্যর্থ হয় বাংলাদের রপ্তানি কারক রা। তবে এখন করোনার তেমন সমস্যা না থাকায় এবার চামড়া রপ্তানি করতে পারবে বাংলাদেশের চামড়া রপ্তানি কারক রা ও ভালো দাম পাবে বলে আশা সকল সংশিষ্টদের। এগিয়ে যাক বাংলাদেশ এগিয়ে যাক বাংলাদেশের মানুষ।